Dalit Women Got Lactating Mother Support
Dalit Women though in a small scale benifits from “Right To Information Act 2009″. They have gained some success in using the act to establish their rights. The role of the Right to Information Act in establishing human rights, reducing corruption, ensuring good governance, transparency and accountability is noteworthy. This law gives courage to the deprived people. On 30 August 2012 from the office of Kushtia Department of Women’s Affairs an advertisement was published inviting eligeble candidates for Lactating Mother Fund for Working Women”. Following the mentioned criterion of the advertisement 06 Dalit women from Boro Station Road Harijon Collony applied for the support but the office did not select them. Team leader of FAIR Advocacy Group arranged a advocacy lobby meeting with Kushtia Department of Women Affairs Officer and raised the issue there but they could not show any justification of ineligibility of these 06 women and tried to hide the issue. Undeterred by the meeting, Fair on 21 November 2012, through the “Right to Information Act 2009”, applied to the District Women’s Officer for information. The information requested in the application is: – List of names of final selected mothers, photocopy of notification and photocopy of lactating mother support policy. But Kushtia Department of Women’s Affairs did not provide the requested information but rather selected 03 women of total 06 applying mothers and as first installment every selected Harijon women got 2100tk. The issue had caused quite a stir among the applying mothers. We believe that such small examples of assertion of rights will pave the way for marginalized people to move forward.
[ Bangla]
তথ্য অধিকার আইন: ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা পেলেন কুষ্টিয়া হরিজন নারীরা
তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ এর সুবিধা সামান্য হলেও ভোগ করতে পারছে হরিজন জনগোষ্ঠীর মানুষেরা। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি হ্রাস, সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে তথ্য অধিকার আইন এর ভূমিকা লক্ষনীয়। এই আইন সাহস যোগাচ্ছে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর মানুষদের। কুষ্টিয়া জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে ৩০ আগস্ট ২০১২ “কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিল” প্রদানের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী চৈতন্য পল্লির হরিজন কলোনির ৬ জন মা ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা ভাতা পাওয়ার জন্য আবেদন করেন। আবেদনে বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ি সকল কাগজপত্র সরবরাহ করা হলেও চ‚ড়ান্ত তালিকা হতে ঐ ৬ জন হরিজন মাকে বাদ দেওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে ১১ নভেম্বর ২০১২ কুষ্টিয়া ফেয়ার আ্যাডভোকেসী গ্রæপের টিমলিডার মো: নজরুল ইসলামসহ গ্রæপের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার সাথে অ্যাডভোকেসী লবি মিটিং করেন। এসময় জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হরিজন মা’দের “কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিল” অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার সুনির্দিষ্ট কারণ পরিস্কার না করে বিষয়টি গোপন করার চেষ্টা করেন। মিটিং এ সুরাহা না পেয়ে ফেয়ার ২১ নভেম্বর ২০১২ “তথ্য অধিকার আইন ২০০৯” এর মাধ্যমে চূড়ান্ত ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তায় নির্বাচিত মায়েদের নামের তালিকা, বিজ্ঞপির ফটোকপি, এবং ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা প্রদানের নীতিমালার ফটোকপি চেয়ে জেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা বরাবর তথ্য চেয়ে আবেদন করে। কিন্তু জেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে উক্ত আবেদনের কোন উত্তর না দিয়ে ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা চেয়ে আবেদনকারী হরিজন মায়েদের ডেকে তাদের মধ্য হতে ০৩ জনকে চ‚ড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। প্রথমকিস্তি হিসেবে প্রত্যেককে ২১০০ টাকা করে দেওয়া হয়। আবেদনকারী মায়েদের মাঝে বিষয়টি বেশ উদ্দীপনার সৃষ্টি করেছে। অধিকার আদায়ের এমন ছোট ছোট দৃষ্টান্ত প্রান্তিক মানুষদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পথ দেখাবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি।