মো: আব্দুর রউফ, ফেয়ার থেকে প্লাম্বিং ফিটিং এর ওপর ৬ মাসের কোর্স সম্পন্ন করে এখন সে পরিবারের হাল ধরেছে। সে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ টাকা আয় করছে। পরিবারের অভাব-অনটন দূর হয়েছে।
মিজান, একজন গরিব বর্গা চাষীর সন্তান। সে ফেয়ার থেকে টাইল্স্ ফিটিংস্ এর ওপর ছয় মাসের কোর্স সম্পন্ন করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছে। এখন সে প্রতিদিন গড়ে ৩৫০-৪০০ টাকা আয় করছে। সে
আল-আমিন, বাড়ির বড় ছেলে। লেখাপড়া না করে বেকার ঘুড়ে বেড়ানোর কারণে বাবা বাড়ি থেকে বেড় করে দেয়। এক পর্যায়ে ফেয়ার থেকে ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্ক এর ওপর ছয় মাসের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে
মো: আব্দুল মোমিন, একজন গরিব দিনমজুর পরিবারের সন্তান। সে ফেয়ার থেকে প্লাম্বিং এর ওপর ছয় মাস মেয়াদী প্রশিক্ষণ কোর্স সফলতার সাথে সম্পন্ন করেছে। এখন সে দৈনিক গড়ে ৪০০ টাকা উপার্জন
মো: সানোয়ার হোসেন (কচি), একজন দরিদ্র পরিবারের সন্তান। সে ফেয়ার থেকে প্লাম্বিং এর ওপর ছয় মাস মেয়াদী কোর্স সফলতার সাথে সম্পন্ন করে। সে স্থানীয় পর্যায়ে কাজ করে প্রতিদিন গড়ে ৩৫০-৪০০
চঞ্চল, একজন ভূমিহীন গরিব কৃষকের সন্তান। সে ফেয়ার থেকে ‘‘ইলেক্ট্রিক্যাল ওয়ার্ক’’ এর ওপর ছয় মাসের কোর্স সম্পন্ন করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। এখন সে স্থানীয় পর্যায়ে কাজ করে গড়ে প্রতিদিন ৩৫০-৪০০
সাব্বির, ফেয়ার থেকে মোবাইল সার্ভিসিং এর ওপর ৬ মাসের কোর্স সম্পন্ন করে এখন তার নিজের একটি দোকান হয়েছে। সে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ টাকা আয় করছে। অনেক কষ্ট করার পরে সুখের
মো: ইমরান হোসেন, ফেয়ার থেকে মোবাইল সার্ভিসিং এর ওপর ৬ মাসের কোর্স সম্পন্ন করে মাসিক ১০ হাজার টাকার বেতনে চাকরি করছে। একজন মানুষের প্রবল ইচ্ছাশক্তি, সাহস আর মনোবল থাকলে, লক্ষে পৌছানো সম্ভব
করোনা ভাইরাসের দুর্যোগের কারণে দিনমজুর, খেটেখাওয়াসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ আজ কর্মহীন হয়ে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে। এর মধ্যে শুরু হয়েছে পবিত্র মাহে রমজান মাস। কর্মহীন রোজাদারের মুখে ইফতার হিসেবে
করোনা ভাইরাসের দুর্যোগের কারণে দিনমজুর, খেটেখাওয়াসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ আজ কর্মহীন হয়ে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে। এর মধ্যে শুরু হয়েছে পবিত্র মাহে রমজান মাস। কর্মহীন রোজাদারের মুখে ইফতার হিসেবে